কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার অভিযোগে মামলা করেছে কুষ্টিয়া সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন।
সোমবার (১১ অক্টোবর) সকাল ১১টায় জেলা দায়রা জজ বিশেষ আদালতের বিচারক শেখ আবু তাহের এর আদালতে সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন কুষ্টিয়ার উপসহকারী পরিচালক নীল কমল পালের দেওয়া এজাহারটি বিজ্ঞ আদালত আমলে নিয়েছেন নিশ্চিত করেছে দুদকের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আল মুজাহিদ হোসেন মিঠু।
সোমবার (১১ অক্টোবর) সকাল ১১টায় জেলা দায়রা জজ বিশেষ আদালতের বিচারক শেখ আবু তাহের এর আদালতে সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন কুষ্টিয়ার উপসহকারী পরিচালক নীল কমল পালের দেওয়া এজাহারটি বিজ্ঞ আদালত আমলে নিয়েছেন নিশ্চিত করেছে দুদকের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আল মুজাহিদ হোসেন মিঠু।
মনিপুর স্কুলের ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অভিভাবকদের
দুদকের করা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হলেন- কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুর রশীদ (৫৬)। তিনি রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত রওশন আলীর ছেলে। তার বর্তমান ঠিকানা ৪১/১, এস.এ টাওয়ার, চাঁদ মহাম্মদ রোড, থানাপাড়া, কুষ্টিয়া।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১০-১১ সাল হতে ২০২০-২১ সাল পর্যন্ত সময়কালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুর রশীদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩২৬ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ সালের ২৭(১) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করেছেন। এ অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলা নম্বর-১৫/২০২১।সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন সজেকা কুষ্টিয়ার কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আল মুজাহিদ হোসেন মিঠু মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুদকের সব মামলাই চূড়ান্তভাবে আদালতে দাখিলের পূর্বে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও বিচক্ষণতার সঙ্গে তদন্তকারী কর্মকর্তারা তদন্ত করেন।
তিনি জানান, শুধু যেসব ক্ষেত্রে তদন্তে সত্যতা আছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয় সেইগুলো চূড়ান্ত মামলা হিসেবে আদালতে দাখিল করা হয়। এই মামলার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সোমবার (১১ অক্টোবর) বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছেন। আদালতের আদেশ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা।
সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন, কুষ্টিয়া কার্যালয় থেকে জানা যায়, কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে উল্লেখিত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ছাড়াও আরও কয়েক কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে যেগুলো পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়াধীন বলে দুদক সূত্র নিশ্চিত করেছে।-সময়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১০-১১ সাল হতে ২০২০-২১ সাল পর্যন্ত সময়কালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুর রশীদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩২৬ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ সালের ২৭(১) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করেছেন। এ অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলা নম্বর-১৫/২০২১।
সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন সজেকা কুষ্টিয়ার কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আল মুজাহিদ হোসেন মিঠু মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুদকের সব মামলাই চূড়ান্তভাবে আদালতে দাখিলের পূর্বে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও বিচক্ষণতার সঙ্গে তদন্তকারী কর্মকর্তারা তদন্ত করেন।
সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন, কুষ্টিয়া কার্যালয় থেকে জানা যায়, কুমারখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে উল্লেখিত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ছাড়াও আরও কয়েক কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে যেগুলো পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়াধীন বলে দুদক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
-সময়।
0 Comments