জীবনের সেরা নিয়মগুলো কী কী?

১. বন্ধু-বান্ধ‌বের সংখ্যা কম রাখা। আপ‌নি হয়‌তো একটা কথার সা‌থে প‌রি‌চিত যে বাঁশ সর্বদাই আপন মানু‌ষেরাই দেয়। সেই আপন মানু‌ষের কাতা‌রের প্রথম স্থা‌নে থা‌কে সব‌চে‌য়ে কা‌ছের বন্ধু-বান্ধ‌‌বেরাই। তারপ‌রে থা‌কে আত্মীয়সজ‌নেরা। তাই বন্ধু-বান্ধব থেকে নিজেকে রক্ষা করার দায়িত্ব আপনার নিজের।

জীবনের সেরা নিয়মগুলো কী কী?


২. বিবা‌হিত না হ‌লে রু‌মে একা থাকুন (য‌দি আপনার প‌রিবা‌রের প‌ক্ষে একা একটা রুম ডিজার্ভ করা সম্ভব না হয় সে ক্ষে‌ত্রে বিষয়টা আলাদা) আর কা‌ছের বন্ধু-বান্ধব যা‌দের প্র‌তি আপনার আস্থা র‌য়ে‌ছে এমন বন্ধু ছাড়া এক-দু‌দি‌নের প‌রিচয় এমন বন্ধু‌দের নি‌য়ে কোথাও বেড়া‌তে যাবেন না।

৩. বারবার ভুল করুন। প্র‌তিবার ভুল করুন ক্ষ‌তি নেই! ত‌বে ভু‌লের মাধ‌্যমে শিক্ষা নি‌তে ভুল কর‌বেন না। একটা কথাই আ‌ছে ‌শেখার কোন বয়স নেই। আর শেখার জন‌্য সুদুর চীন দে‌শে যে‌তে হ‌লে তাই যাও। তবুও থে‌মে থে‌কো না!

WIN $59 !!!
Just Answer 2 Questions

৪. অন্যের ব‌্যাপা‌রে চিন্তা করা বাদ দি‌তে হ‌বে। স্রষ্টা যখন নি‌জেই তার সৃ‌ষ্টি‌কে এই ধরনী‌তে পা‌ঠি‌য়ে‌ছেন ত‌বে তি‌নিই তার রি‌জি‌কের ব‌ন্দোবস্ত ক‌রে দি‌বেন। তাই ‌নি‌জের জন‌্য চিন্তা ক‌রো অ‌ন্যের কথা ভে‌বে বাড়‌তি প্রেসার নেয়ার কোন মা‌নেই হয়না। খোঁজ নিয়ে দেখ যার চিন্তায় তোমার নাজেহাল অবস্থা সেই তোমাকে ভুলে বিন্দাস চিল করে বেড়াচ্ছে।

৫. নি‌জের চরকায় নি‌জে‌কেই তেল ‌দি‌তে হ‌বে। আপনার খারাপ দি‌নে ‌কেউ আপনার পা‌শে থাক‌বে না! তাই সুস্থ থাক‌তে কিছু সম্পদ সংগ্রহ করুন। আপনার বিপ‌দের দি‌নে সেইগু‌লোই আপনার হয়ে যুদ্ধ কর‌বে। অনন্ত ১০% সেভিংস করবেন।

৬. প্রচুর বই পড়‌তে হ‌বে। কারণ, বই মানু‌ষের জ্ঞান‌কে সমৃদ্ধ ক‌রে। বই পড়‌লে নি‌জে‌কে নি‌য়ে যাওয়া যায় সেই সম‌য়ে যেখা‌নে যাওয়ার সৌভাগ‌্য আপনার হয়নাই। বই প‌ড়ে অসংখ‌্য এমন অ‌ভিজ্ঞতা হ‌বে যা ‌ঠে‌কে শিখ‌তে গে‌লে আপনার অ‌নেক টাকা লোকসান হ‌য়ে যা‌বে। তাই বলে পড়ালেখা করে সরকারি চাকরি করতে হবে এমন দৃষ্টিভঙ্গি রাখলে চলবেনা।

৭. অ‌ন্যের সা‌থে কখ‌নো নি‌জে‌কে তুলনা কর‌বেন না! আপ‌নি ব‌্যা‌তিক্রম। স্রষ্টা আপনা‌‌কে ইউ‌নিক হি‌সে‌বেই তৈ‌রি ক‌রে‌ছেন। তাই নি‌জে‌কে খুঁজুন নি‌জে‌কে জানুন আর সেই মা‌‌ফিক নি‌জের জীবন প‌রিচালনা করুন।

৮. প্রথমত আপনি যত যাই করেন না কেন,কিছুতেই এই জীবন থেকে বেঁচে বের হইতে পারবেন না।

৯. যা করবেন আত্ববিশ্বাসের সাথে করুন। দরকার হইলে গুগলে কয়েকটা আর্টিকেল থেকে এটলিস্ট একটা ধারনা নিয়ে নিন।

১০. সৎ থকুন।নিজের প্রতি এবং অন্যের প্রতিও। সততা আপনাকে অপ্রতিরোধ্য করে তুলবে।

১১. যা করে ফেলছেন তো করেই ফেলছেন। কখনো নিজের করা কাজের জন্য অনুশোচনা করবেন না। যদি কাজটা আপনার কাছে ভুল মনে হয়। শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যান।

১২. বর্তমানে বাচুন। অতিতে এক পা আর ভবিস্যতে এক পা দিয়ে আর যাই হোক আপনি হাটতে পারবেন না। এজন্য দুই পা দিয়ে বর্তমানে হাটুন।

১৩. কারো সঙ্গে কথা না বলে কেবল আপন মনে বাস করা। এমন মানসিক স্বয়ংসম্পূর্ণতা লাভ করা, যার ফলে একাকীত্ব বোধ আর থাকে না। নিজেই বন্ধুরূপে নিজের কানের কাছে চিরকাল কথা বলা এবং মুখ দিয়ে নিজরূপে তার জবাব দেওয়া।

১৪. যখন কারো সাথে কথা বলব তখন নিজেকে গাধা প্রমাণ করতে হবে; বিপরীতপক্ষের মানুষটা যেহেতু আমি তাই তাঁর সব কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। নিজের সম্পর্কে কিছুই বলা যাবে না যতক্ষণ পর্যন্ত বিপরীতপক্ষের আমিটা কিছু জানতে না চাইবে।

১৫. আমি+তুমি(মহাবিশ্বের যা কিছু অস্তিত্বশীল এবং অনস্তিত্বশীল) = আমি। আমার সাথে আমি নেতিবাচিক কিছু ভাবতে কিংবা করতে পারি না।

১৬. পরিবার স্বর্গ। সকল স্বর্গবাসীর নিয়মিত যত্ন এবং দায়িত্ব নেওয়া অবশ্যকর্তব্য।

১৭. প্রিয়জনের জন্য অপেক্ষা কর। যদিও সে অপেক্ষা সুদীর্ঘ। তবে পাবে তুমি প্রত্যাশিত প্রিয়কে। যদি সংযমের সহিত অপেক্ষা না কর তবে পস্তাবে। ভুল কাউকে গ্রহণ করো না।১৮. নিজের ত্রুটি সচেতনভাবে কাউকে বুঝতে না দেওয়া। প্রয়োজনাতিরিক্ত কথা না বলা। স্মার্ট ওয়ার্ক করা। প্রতিদিন এক পা এক পা করে এগিয়ে যাওয়া। কথা নয় কাজ; নীরবতায়।

১৯. শিল্প-সাহিত্য-চলচ্চিত্র, লেখালেখি, কোর্সেরা, ডুয়োলিংগো আমার সুখ।

২০. এক দিনের জন্য বাঁচা। প্রতিটা রাত শেষ রাত। প্রতিটা সকাল নতুন সকাল।

২১. জন্মের আগে এবং মৃত্যুর পর কী হবে- অজানা। তাই এই জানা পৃথিবীর সর্বোচ্চ দান মুহূর্তে পঞ্চেন্দ্রিয়ে উপভোগ করা।

২২. নতুন কিছু সৃষ্টির প্রেরণায় সর্বদা মগ্ন থাকা। যা হবে অনন্য এবং সর্বজনীন।

২৩. এই পৃথিবীতে আসলে কেউ কারো নয়, কারণ সবাই মূলত যার যার নিজের স্বার্থ নিয়ে বাঁচে।

২৪. দিনশেষে স্বার্থের কাছে সাধারণত নৈতিকতা পরাজিত হয়, এবং উল্টোটা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম তবে একেবারে অসম্ভব নয়।

২৫. আপনি যদি নিজের শর্তে চলেন তাহলে তার মূল্য আপনাকেই পরিশোধ করতে হবে।

২৬. স্বাধীনতার কথা বলা - স্বাধীন হওয়া - স্বাধীনতা রক্ষা করা সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়।

২৭. বাঁচতে গেলে কিভাবে বাঁচতে হবে সেটা আপনাকেই জানতে হবে।

২৮. দুর্বল কখনোই সবলের বন্ধু হয় না; ঠিক যেমন গরীব কখনো ধনীর বন্ধু হয় না; একই ভাবে অজ্ঞের সঙ্গে জ্ঞানীর বন্ধুত্ব অসম্ভব।

২৯. নিজের অর্জিত জ্ঞানের মূল্য দিন, সেটা যদি নিজের বন্ধুর থেকেও বেশী হয় তবুও।

৩০. আত্নবিশ্বাসী হন।কখনো অপরের ওপর নির্ভরশীল হবেন না।

৩২. স্টুডেন্ট জীবন থেকে অল্প অল্প করে ইনকাম করুন।

৩২. পরিবারের প্রতি যত্নশীল হন।

৩৩. অতীত & ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশ হবেন না। যা আপনার তাকদির এ লেখা আছে তা হবেই।

৩৪. না বলা শিখুন।

৩৫. সৎ থাকুন।

৩৬. অসহায় দের সহয়তা করুন।

৩৭. যতো যাই হোক হাসি মুখে উড়িয়ে দিন।

৩৮. অনেক অনেক বই পড়ুন

৩৯. রোজ সকালে ছ টায় ঘুম থেকে উঠবো।

৪০. দিনে কমসে কম আট ঘণ্টা পড়ব

৪২. অশ্লীল ভিডিও দেখব না

৪২. নিজের পড়ার রুটিন তৈরি করব।

৪৩. যুক্তিবাদী হব।

৪৪. প্রয়োজন ছাড়া কথা বলব না

৪৫. ইমো একাউন্ট ডিলিট করে দিয়েছি।ওটা নেশা হয়ে যায়।

৪৬. হোয়াটস আপ করা কমাবো।

৪৭. নিজের একটি আলাদা ব্যক্তিত্ব গড়ে তুলব

৪৮. সবার আগে আত্মসম্মান ,তারপর অন্যকিছু

৪৯. অসৎ পথে যাবো না।সৎ হয়ে রোজগার কম হলেও চলবে।

৫০. ফোন থেকে দূরত্ব বজায় রাখবো।

৫১. আর যেটা সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত সেটা হলো যেচে কারো উপকার করতে যাবো না।অনেক শিক্ষা হয়েছে এর ফলে।

৫২. সকালে বা খোলার সাথে সাথেই আপনার প্রিয় সেলুনে যান। আপনার হেয়ারকাট ফ্রেশ এবং আরও সৃজনশীল হবে। এছাড়াও, আপনি ইতিমধ্যে জানেন যে প্রথম কাস্টমাররা সবসময় একটু বেশি প্রিয় হয়!

৫৩. রাত ৮টা পরে এটিকে কিছু খাওয়াবেন না এবং সকালে আপনার প্রিয় কফি / চা পান করুন দ্বিতীয় খাবার হিসেবে।

৫৪. সকালে আপনার প্রিয় মিষ্টান্ন খাবারটি খান এবং সারাদিন গিল্ট ফ্রি থাকুন।

৫৫. ঘুমানোর আগে পায়ে প্রতিদিন ম্যাসাজ করুন। আমাদের দেহের বেশিরভাগ আকুপ্রেশার (accupressure) পয়েন্ট আমাদের পায়ে থাকে।

৫৬. সব সময় নিজের আত্মসম্মান নিয়ে ভাবুন।

৫৭. এমন ধরনের ব্যক্তিত্ব গঠন করুন যাতে করে কেউ কোন কথা বলার সুযোগ না পায়।

৫৬. নিজের দৈনন্দিন অভ্যাসগুলোকে অত্যন্ত উৎপাদনশীল করে তুলতে হবে।

৫৯. ভুলভাল এবং বিতর্কিত কাণ্ডে জড়ানো যাবে না।

৬০. নিজেকে সব সময় নিট এন্ড ক্লিন রাখতে হবে।তাহলে অপরিচ্ছন্ন জিনিস মাথায় কম ঘুরপাক খাবে।

৬১. বন্ধু নির্বাচনে সচেতন হতে হবে।

৬২. সামাজিক মাধ্যমে কাকে ফলো করবেন,কাকে করবেন না,সেটা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে নির্বাচন করুন।

৬৩. আমরা কেউই সমাজ এবং সংস্কৃতির ঊর্ধ্বে নয়।কাজেই সেসব মাথায় রাখুন।

৬৪. চেষ্টা করবেন নিজেকে সজীব এবং প্রাণবন্ত রাখতে।তাহলেই নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে।

৬৫. বিভিন্ন সামাজিক যৌথ কার্যক্রমে জড়িত হতে পারেন।সামাজিক নেতৃত্বের মাধ্যমে নিজের মধ্যে নিয়ন্ত্রণের গুণাবলী প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।



০১) ভুলেও পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত হবে না। কারণ এই জিনিসটা আপনার মনমানসিকতা মুহুর্তে পরিবর্তন করে দিবে। এমনকি আপনার মনে লেসবিয়ান (যদি মেয়ে হোন) বা গে (যদি ছেলে হোন) এর মত কাজ করার ইচ্ছা জাগবে। তাছাড়া মেয়েদেরকে বা ছেলেদের নিয়ে কল্পনায় অনেক কিছু ভেবে ফেলবেন, যা বাস্তব জীবনে হবে না।

০২) বন্ধু সিলেক্ট করতে সর্বোচ্চ সতর্ক হোন। ভালো বন্ধু আপনাকে ভালো আউটপুট দিবে আর খারাপ বন্ধু আপনাকে যমের গর্তে নিয়ে যাবে। বন্ধুর এইসব ক্রিয়া আপনি বুঝে উঠতে পারবে না। কিন্তু ধীরে ধীরে আপনাকে ভালো বা খারাপের দিকে নিয়ে যাবে।

০৩) আবেগ সামলায়ে রাখবেন। আবেগে পড়ে জীবন ধ্বংস করবেন না। যদি আবেগে পড়ে কিছু করে বসেন, তাহলে সাময়িক আনন্দ পাবেন কিন্তু সারাজীবন কাঁদা লাগবে।

০৪)কখনো পৃথিবীর সবাইকে খুশি করার মনমানসিকতা রাখবেন না। যেখানে অসংখ্য মানুষ সৃষ্টিকর্তাকে বিরুদ্ধে কথা বলতে পারে যেখানে আমি আর আপনি তো সাধারণ মানুষ!!!

০৫) কঠিন সময়ে যে আপনাকে সাহায্য করেছে এবং যে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে তাদেরকে কখনো ভুলবেন না, কখনো না।

০৬) নেশা জাতীয় জিনিস ভুলেও টেস্ট করতে যাবেন না। কারণ নেশা মানুষকে ধীরে ধীরে নিঃস্ব করে ফেলে।

০৭) ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বা মাজারে সওয়াবের আশায় কখনো টাকা পয়সা দিবেন না। আপনি যদি ভালভাবে খুজ নেন তাহলে দেখবেন এরাও ব্যবসা করে।

০৮) মা-বাবার সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবেন না। এতে বিয়ে করার পর হোক আর আগে হোক। মনে রাখবেন বাবা-মা কখনো সন্তানের খারাপ চান না।তাদের কাজের পদ্ধতি খারাপ হতে পারে কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য খারাপ হতে পারে না।

০৯) কারো ভক্ত হলেও অন্ধভক্ত হতে যাবেন না।

১০) সোশ্যাল মিডিয়ার কাউকে ফলো করতে যাবেন না। নায়ক,গায়ক,নায়িকা,গায়িক-টায়িকা কারো না। এদের অভিনয় জীবন আর বাস্তব জীবনে অনেক পার্থক্য আছে।

১১)আপনি এলাকার বা দেশের বাইরে গেলেও আপনার আপন নীড়ের কথা ভুলে যাবেন না।

১২) সিনিয়রদের পরামর্শ ভালোভাবে শুনবে। তাদের কথার উপর কথা বলার ট্রাই করবেন না। সবসমনে রাখবেন, তারা তোমার বয়স পার করে এসেছে।

১৩) শুধু ইমাম আর মাওলানাকে সালাম না করে রিকশাওয়ালাকেও করতে পারো। মানে সমাজের সবাইকে করতে করবেন।

১৪)মহিলাদের সম্মান করতে ভুলবে না। রাস্তায় মেয়ে হেটে গেলে পিছন থেকে তাদের নিয়ে 'মাল' বলে কখনো মন্তব্য করবে না। মনে রাখবে, আপনার একটা বোন আছে বা বা মেয়েটি হতে পারে আপমার বউ।

১৬) নতুন কিছু জানার আগ্রহ কমাবেন না। এরজন্য বিভিন্ন বই,পত্রিকা, ম্যাগাজিন বা ওয়েবসাইট এ পড়তে পারেন। এই যে, কুরাতে আছেন কতকিছু শিখছেন আর কত নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে অন্যের উপকার করছেন।এগুলোই তো ভালো কাজের মধ্যে পড়ে।🥰

১৭) কখনো কারো কষ্টের বা ভালো কাজের কৃতজ্ঞতা দিতে ভুলবেন না। কৃতজ্ঞতা জানালে সেই ব্যক্তিটা তার কষ্টের কথা ভুলে গিয়ে খুশি হয়ে যায়।


সবশেষে আমার পছন্দের একটা লাইন দিয়ে শেষ করতে চাইবো, " অনেক হাসুন, ভালোবাসুন, ভলোথাকুন। "

ভা‌‌লো থাকুন সুস্থ থাকুন। (আস্সালামু-আলাইকুম)।

Post a Comment

0 Comments