প্যাসিভ ইনকাম সাইট - বাড়ি থেকেই শুরু করা যাবে এইসব কাজ
সাইড ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানবো আজকের এই আর্টিকেলে। প্রথমেই জেনে রাখুন, যেকেও চাইলে এই সমস্ত কাজ গুলি এক্সট্রা টাইমে বা অবসর টাইমে করতে পারেন। সে হোক স্টুডেন্ট, সরকারি বা বেসরকারি কোনো চাকরিজীবি।
দিনে কোনো ফুলটাইম কাজ অথবা চাকরি (Job) করার পাশাপাশি সাইড ইনকামের এই সমস্ত কাজ গুলি করা যাবে। একটা সময়ে যখন সাইড ইনকামের কাজ থেকে ভালো টাকা ইনকাম শুরু হতে শুরু করবে তখন চাইলে আপনি আপনার সাইড ইনকামের কাজটিকে ফুল টাইম কাজ হিসেবে নিতে পারেন।
আমি আপনাকে একটা কথার গ্যারান্টি দিচ্ছি নিচে বলা ১২ টি সাইড ইনকামের কাজ আপনি যদি ১ থেকে ২ বছর রেগুলার সময় ধরে করতে থাকেন তাহলে এই কাজ থেকে আপনার ফুল টাইম কাজের থেকেও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি :
ভিজ্যুয়াল কমিউনিকেশনের শিল্প বা পেশা যা শ্রোতাদের কাছে তথ্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য ছবি, শব্দ এবং ধারণাকে একত্রিত করে বাস্তবিক রূপ প্রদান করার প্রক্রিয়াই হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন ।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কী | What is Graphic Design in Bangla
গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার | Types of Graphic Design
1. লোগো ডিজাইন | Logo Design
2. প্রোডাক্ট গ্রাফিক্স ডিজাইন | Product Graphic Design
3. ব্র্যান্ডিং ডিজাইন | Branding Design
4. ওয়েবসাইট গ্রাফিক্স ডিজাইন | Website Graphic Design
5. প্রিন্ট গ্রাফিক্স ডিজাইন | Print Graphic Design
6. পাবলিশিং ডিজাইন | Publishing Design
7. অ্যানিমেশন বা মোশন গ্রাফিক্স ডিজাইন | Motion Graphic Design
গ্রাফিক্স ডিজাইন করার সফটওয়্যার | Graphic Design Software List
1. Adobe Creative Suite
2. Affinity Designer
3. Inkscape
4. GNU Image Manipulation Program (GIMP)
5. Xara Designer Pro X
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা যায়
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা যায়? তাবর্তমান সময়ে ডিজাইনারদের বেতন কত হতে পারে?
বর্তমান সময়ে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে যে সমস্ত কাজের সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে থেকে আপনি যদি গুরুত্বের দিক বিবেচনা করেন, তাহলে এটি রয়েছে একটি উঁচু স্থানে।
যারা প্রফেশনাল লেভেলের গ্রাফিক ডিজাইনার, তারা বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট পেতে পারেন, ফিভার কিংবা আপওয়ার্ক এর মাধ্যমে। আর এই সমস্ত প্রজেক্টগুলো তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
ব্যাপারটা এরকম যে, আপনি যদি কোন ফ্রিল্যান্সার হওয়া অর্থাৎ বৃত্তের বাইরে চিন্তা করতে চান, তাহলে আপনি ফিভার আপওয়ার্ক এর মত যে সমস্ত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, সে সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এর সাথে সম্পৃক্ত হতে পারেন।
এখানে আপনি বিভিন্ন ক্লায়েন্টের দেয়া মনোভাবকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এ পরিণত করে প্রতিমাসে কম করে হলেও কয়েক হাজার ডলার আয় করে নিতে পারেন।
যার মূল্য হবে, কমপক্ষে ১ থেকে ২ লাখ। অথবা বৃত্তের বাইরে চিন্তা করা ছাড়াও কোন একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারেন এবং ফ্রিল্যান্সিং-এ সময় দিতে পারেন, তাহলে আপনার অবসর সময়ে বেশি পরিমাণে টাকা অর্জন করতে পারেন ।
আপনি যদি বৃত্তের বাইরে চিন্তা করে কোনো একটি স্বাধীন পরিবেশে ডিজাইন করেন অর্থাৎ কোন একটি কোম্পানির সাথে সম্পৃক্ত হোন, তাহলে কম করে হলেও আপনি ৪০ হাজার থেকে শুরে করে যোগ্যতাঅনুসারে, বেতনে কাজ করতে পাবেন।
তবে, আপনি যদি এত হিউজ পরিমান টাকা যদি আয় করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু শর্তের মধ্যে পড়তে হবে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপনাকে প্রফেশনাল ডিজাইনার হতে হবে।
গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য অনলাইনে আয়ের সেক্টরগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:
ডিজাইন প্রতিযোগিতা: শুধুমাত্র বিভিন্ন ডিজাইন প্রতিযোগীতাতে অংশগ্রহণ করে আয় করা যায় এরকম অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে। এসব মার্কেটপ্লেসে কোন বায়ার তাদের প্রয়োজনীয় ডিজাইন যোগাড় করার জন্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
প্রতিযোগীতাতে অংশগ্রহনকারী যে ডিজাইনারের ডিজাইন পছন্দ হবে, নির্দিষ্ট সময় শেষে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।
সাধারণত ৩০০ডলার থেকে ১২০০ডলার পযন্ত পুরস্কার দেওয়া হয়। এরকম বিখ্যাত সাইটের নাম: 99designs.com
ডিজাইন বিক্রি: কিছু মার্কেটপ্লেস আছে, যেখানে নিজের করা ডিজাইন জমা রাখা যায়। সেখানে বিভিন্ন বায়ার এসে তাদের পছন্দ অনুযায়ি ডিজাইনটি কিনে থাকে। একটা ডিজাই্ন একের অধিক যতবার ইচ্ছে বিক্রি হতে পারে। অর্থাৎ আপনার একটা ডিজাইন অনেকবার বিক্রি হয়ে আপনাকে এনে দিচ্ছে বসে বসে ইনকাম। এরকম বিখ্যাত সাইটের নাম: graphicriver.net
বিড করে কাজ যোগাড়: অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে বায়ার তার কাজে বর্ণনা করে পোস্ট করে। ফ্রিল্যান্সাররা সেখানে কাজটি করতে চেয়ে আবেদন করে, যাকে বিড করা বুঝায়। এখানে পোর্টফলিও শক্তিশালী না থাকার কারনে নতুনদের জন্য কাজ পাওয়াটা কষ্টদায়ক হয়ে থাকে।
এরকম বিখ্যাত সাইটের নাম: upwork.com
গিগ বিক্রির মাধ্যমে আয়: ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সার্ভিসের কথা উল্লেখ করে রাখে যাকে গিগ বলে। এসব গিগ পড়ে বিভিন্ন বায়ার তাদের পছন্দ অনুযায়ি অর্ডার দিয়ে থাকে। একটা গিগেই হাজার হাজার বার অর্ডার আসতে পারে। বিড করার জন্য টেনশন করতে হয়না।
এরকম বিখ্যাত সাইটের নাম: fiverr.com
এছাড়াও আরো অনেক রকম ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো থেকেও অনলাইনে আয় করা সম্ভব হয়।
যেমন: গেঞ্জি কিংবা অন্যান্য গিফট আইটেম ডিজাইন করে সেগুলোর বিক্রি থেকেও ভাল আয় করার মত অনলাইনে সাইট রয়েছে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কী ? কত প্রকার এবং কীভাবে শিখব
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি : আজকের আলোচনার আমরা জানবো Graphic Design সম্পর্কে। আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান বা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
বর্তমানে আপনি অনলাইনে কাজ করার জন্য অনেক ধরনের আলদা আলদা ক্যারিয়ার পাবেন। তবে, এই সকল ক্যারিয়ার গুলোর মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন অনেক প্রচলিত।
সারা বিশ্বে এমন অনেক ছোট বড় কোম্পানি রয়েছে যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু, বর্তমানে এর চাহিদা অনুযায়ী অনেক কম সংখ্যাক গ্রাফিক্স ডিজাইনার রয়েছে। হা গ্রাফিক্স ডিজাইনার রয়েছে ঠিকই কিন্ত দক্ষতা সম্পূর্ণ ডিজাইনার সংখ্যা কম রয়েছে।
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার মনের মধ্যে থাকা চাক্ষুষ ধারণা গুলো ছবির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে। এর মাধ্যমে তার দক্ষতার প্রকাশ দিয়ে থাকে।
এই গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ গুলো আপনি নিজের হাত দিয়ে করতে পারবেন। আবার কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার (graphic design software) ব্যবহার করে করতে পারবেন।
তবে, আপনি যখন প্রফেশনাল ভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে যাবেন তখন অবশ্যই আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে।
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন
সহজে বুঝতে গেলে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি নিজের দক্ষতা, ধারণা দিয়ে চাক্ষুষ ধরনের ডিজাইন গুলো করতে পারবেন। এই ডিজাইন গুলো সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার হাতের শিল্প, দক্ষতা এবং জ্ঞানের উপর।
কম্পিউটার গ্রাফিক্স
কম্পিউটার গ্রাফিক্স কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে দৃশ্যমান বিষয়বস্তু কীভাবে ডিজিটাল উপায়ে সমন্বয় করা ও পরিবর্তন সাধন করা যায়, তা নিয়ে গবেষণা করা হয়। কম্পিউটার গ্রাফিক্স বলতে অনেকেই ত্রিমাত্রিক কম্পিউটার গ্রাফিক্স বোঝেন, তবে এই শাস্ত্রে দ্বিমাত্রিক গ্রাফিক্স এবং ছবি প্রক্রিয়াকরণের বিষয়গুলিও আলোচিত হয়।[১]
কম্পিউটার গ্রাফিক্স শাস্ত্রটিকে নিচের চারটি প্রধান শাখায় ভাগ করা সম্ভব:
জ্যামিতি: বিভিন্ন জ্যামিতিক তল কীভাবে উপস্থাপন ও প্রক্রিয়া করা হবে, তার গবেষণা
অ্যানিমেশন: দৃশ্যমান বস্তুর চলন (motion) কীভাবে উপস্থাপন ও পরিবর্তন করা যায়, তার গবেষণা
রেন্ডারিং: আলোর পরিবহন কীভাবে অ্যালগোরিদমের মাধ্
যমে সৃষ্টি কর যায়, তার আলোচনা।
ইমেজিং: ছবি আয়ত্তকরণ (image acquisition) এবং ছবি সম্পাদনা (image editing)
মোশন গ্রাফিক্স কি
তাই হয়তো আপনি Vimeo বা ইউটিউব ব্রাউজ করছি এবং আপনি কারো গতি গ্রাফিক্স রীল জুড়ে ঠেলে। সুন্দর snazzy স্টাফ হাহ? কিন্তু যাই হোক গতি গ্রাফিক্স কি?
মোশন গ্রাফিক্স টার্ম
মোশন গ্রাফিক্স একটি নির্দিষ্ট সময়কালের জন্য কাছাকাছি একটি অ্যানিমেশনের জন্য একটি নতুন শব্দ। মোশন গ্রাফিক্স হল অ্যানিমেশন এবং গ্রাফিক ডিজাইনের মধ্যে পার্থক্য। সাধারণত, অ্যানিমেটেড পাঠ্য বা গ্রাফিক্স ব্যবহারের মাধ্যমে দর্শকদের কাছে তথ্য উপস্থাপনের লক্ষ্যে উদ্দেশ্য-চালিত টুকরা। তারা প্রায়ই শব্দ বা গ্রাফিক্স প্রতিনিধিত্ব করা হয় কি বর্ণনা ভয়েস-ওভার আছে। গায়ক ভিডিও গতি গ্রাফিক্স একটি চমৎকার উদাহরণ, গ্রাফিক্স গান গাওয়া হয় কি প্রতিধ্বনি।
আরো ব্যাপক জনপ্রিয়তা এবং কম্পিউটার অ্যানিমেশনের কম খরচে , গতির গ্রাফিক্সগুলি নিয়মিত অ্যানিমেশন থেকে নিজেদের আলাদা করতে শুরু করে। মোশন গ্রাফিক্স একটি নির্দিষ্ট শৈলী হিসাবে ভাল হিসাবে সংজ্ঞায়িত করতে শুরু করেছেন। বেশিরভাগ উজ্জ্বল এবং রংফু এল কোন আউটলাইন নেই (আউটলাইনের অভাবগুলি কম্পিউটারের অ্যানিমেশানকে সহজ করে তোলে)।
এটি নতুন নয়
মোশন গ্রাফিক্স নতুন নয় তবে এটি এখন অনেক সহজ। বেড়ে উঠছে আমরা MathMagic ভূমি ডোনাল্ড ডক নামক একটি ভিএইচএস টেপ ছিল। এটি গণিত করতে শিখতে সাহায্য করার জন্য আমাদের খুব সামান্যই ছিল না কিন্তু এটি 1959 সালে ফিরে সমস্ত গতির গ্রাফিক্স ছিল। এই অংশটি যেখানে ডোনাল্ড পুকুর (অথবা বিলিয়েরা নামে ডাকে) যেখানে তারা একটি পুল টেবিলের উপস্থাপনা দেখায় এবং আঁকা এটি সম্মুখের লাইন গতি গ্রাফিক্স একই ধারনা আজ।
তারা কিছু তথ্য প্রতিনিধিত্ব এবং দর্শক একটি ধারণা চিত্রিত প্রয়োজন যাতে তারা যে অ্যানিমেশন এবং গতি ব্যবহার করে।
মোশান গ্রাফিক্স আবার দুই প্রকার।
যথা–
ভিডিও গ্রাফিক্স
অ্যানিমেশন গ্রাফিক্স
0 Comments